Ads Area


Sports Questions Answer: Cricket || খেলাধুলা বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর: ক্রিকেট

Sports Questions Answer: Cricket // খেলাধুলা বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর : ক্রিকেট

Sports Questions Answer: Cricket // খেলাধুলা বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর : ক্রিকেট
খেলাধুলা বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর: ক্রিকেট

ক্রিকেট নিয়ে সাধারণ জ্ঞান

ক্রিকেট খেলার নিয়মাবলী প্রথম বিধিবদ্ধ


ক্রিকেট (Cricket)
ক্রিকেট খেলার জন্ম কোথায় হয়েছিল তা সঠিকভাবে বলা কঠিন । তবে বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে এই খেলা প্রথমে ইংল্যাণ্ডে শুরু হয়েছিল । প্রাচীন ও বর্তমান ক্রিকেট খেলার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে । 1787 খ্রিস্টাব্দে ইংল্যাণ্ডে মেরিলীবাের্ন ক্রিকেট ক্লাব গঠিত হলে পূর্বের নিয়মাবলী সংশােধন করে নতুন ক্রিকেটীয় আইন চালু করা হয় , যা বর্তমানে প্রযােজ্য হচ্ছে । ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বাের্ডের উপর ভারতের ক্রিকেট খেলা পরিচালনার দায়িত্ব ন্যস্ত আছে । ভারতের বিভিন্ন ক্রিকেট প্রতিযােগিতার মধ্যে বর্তমানে রঞ্জি ট্রফি ও দলীপ ট্রফি বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য ।

ক্রিকেট খেলার খেলার মাঠ ও নিয়মাবলী

1. মাঠ: ক্রিকেট খেলার মাঠ হবে বৃত্তাকার । ঠিক মাঝখান থেকে 75 গজ ব্যাসার্ধ নিয়ে ক্রিকেট মাঠের সীমানা অঙ্কন করতে হবে ।

ক্রিকেট খেলার মাঠ

2. পীচ: দুই উইকেটের মাঝের 22 গজ (20.12 মিটার) লম্বা এবং 10 ফুট (3.05 মিটার) চওড়া জায়গাটিকে পীচ বলা হয় ।

ক্রিকেট খেলার পীচ

3. বােলিং ক্রীজ: উইকেটের মাঝখানের 2.64 মিটার বা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা দাগ হল বােলিং ক্রীজ । দুই প্রান্তের বােলিং ক্রীজের ব্যবধান 20.12 মিটার বা 22 গজ ।

4. পপিং ক্রীজ: বােলিং ক্রীজ থেকে 1.22 মিটার বা 4 ফুট সামনে সমান্তরাল 3.66 মিটার বা 12 ফুট লম্বা দাগকে পপিং ক্রীজ বলে ।

5. রিটার্ন ক্রীজ: বােলিং ক্রীজ থেকে দুপাশে পিছন দিকে অন্তত 1.22 মিটার বা 4 ফুট রেখা টেনে রিটার্ন ক্রীজের লাইন টানা হয় ।

6. উইকেট: তিনটি স্টাম্প নিয়ে এক-একদিকের উইকেট তৈরি হয় । উইকেট 22.9 সেমি বা 9 ইঞ্চি চওড়া । মাটি থেকে উইকেটের উচ্চতা 71.1 সেমি বা 28 ইঞ্চি । উইকেটের উপর 11.1 সেমি লম্বা দুটি বেল থাকে ।

7. ক্রিকেট ব্যাট: ক্রিকেট ব্যাটের দৈঘ্য 38 ইঞ্চি এবং চওড়া 4.5 ইঞি ব্যাটের সম্মুখভাগ অবশ্যই কাঠের হবে ।

8. বল: বলের ওজন 5.5 আউন্স (155.9 গ্রাম) বলের পরিধি 9 ইঞি (22.9 সেমি) ।

9. খেলােয়াড়: দুই দলের মধ্যে খেলা হয় । প্রতি দলে 11 জন করে খেলােয়াড় থাকে এবং অতিরিক্ত থাকে 5 জন খেলােয়াড় ।

10. পােশাক: নির্দিষ্ট দল নির্দিষ্ট রঙের পােশাক ব্যবহার করে । এবং গ্লাভস হেলমেট ও প্যাড প্রভৃতি ব্যবহার করে ।

11. আম্পায়ার: খেলাকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য দুদিকে দুজন আম্পায়ার থাকেন । নতুন আইন অনুযায়ী তৃতীয় আম্পায়ার রাখা হয় ।

12. স্কোর: খেলার স্কোর হয় রানের মাধ্যমে । যখন দুজন ব্যাটসম্যান (উইকেটের উভয় প্রান্তের) যে কোনও একজন বলকে আঘাত করে অথবা বলকে আঘাত ছাড়া উভয়ে পরস্পর নিজেদের মধ্যে উইকেটের প্রান্ত পরিবর্তন করে , কিংবা বল যখন মাঠের সীমারেখা অতিক্রম করে অথবা কোনও শাস্তিমূলক রান পাওয়া যায়, তখনই ঐ দলের স্কোর হয়েছে বলে গণ্য করা হয় ।

13. ইনিংস: টেস্ট ক্রিকেটে চারটি ও অন্যান্য প্রতিযােগিতায় দুই ইনিংসের খেলা হয় । একটি দল একবার ব্যাটিং ও ফিল্ডিং করাকে এক ইংনিস বলে ।

14. বাউন্ডারি ও ওভার বাউণ্ডারি: যখন নির্দিষ্ট গণ্ডি অতিক্রম করে মাঠের মধ্যেই মাটি স্পর্শ করে বল মাঠের বাইরে চলে যায় তখন ব্যাটিং দল পায় 4 রান বা বাউন্ডারি । আর যখন বল মাঠের সীমানার মাটি স্পর্শ না করে সরাসরি বাইরে চলে যায় তখন ওভার বাউন্ডারি হয়, তখন ব্যাটসম্যান 6 রান পায় ।

15. ওভার: বােলার একটানা 6 টি বল করলে (ননা ও ওয়াইড বাদে) একটি ওভার হয় ।

16. ফলাে-অন: যদি কোনও দল অন্য দলের থেকে প্রথম ইনিংসে 200 রান এগিয়ে থাকে (5 দিনের খেলায়), 150 রানে এগিয়ে থাকে (3 দিনের খেলায়) বা 75 রানে এগিয়ে থাকে (1 দিনের খেলায়), তবে সেই দল ইচ্ছা করলে ব্যাট না করে অন্য দলকে ব্যাট করার জন্য ডাকতে পারে একে ফলাে-অন বলে ।

17. নাে-বল: যখন বােলার আইনসম্মতভাবে বল করতে পারে না, তখন আম্পায়ার নাে-বল । ঘােষণা করেন, যেমন
[i] বােলার বল করার সময় যদি সম্পূর্ণ হাত ঘুরিয়ে বল না করেন, তখন নাে-বল হয় ।
[ii] বল করার সময় পায়ের কোনও অংশ যখন পপিং কীজের লাইনের উপর বা বাইরে চলে যায় তখন নাে-বল হয় ।
[iii] বল করার সময় যদি পেছনের পা রিটার্ন ক্রীজের লাইন ছুঁয়ে না থাকে তাহলে নাে-বল হয় ।

18. ‘ বাই ’ এবং ‘ লেগ বাই ’: বল যদি ব্যাটসম্যানের ব্যাট বা শরীরের কোনও অংশ ছুঁয়ে উইকেট কিপার বা ফিল্ডারকে অতিক্রম করে চলে যায় এবং রান হয়, তাহলে আম্পায়ার বাই ডাকেন । আর বল যদি শরীর ছুঁয়ে গিয়ে থাকে, এবং সেই বল থেকে রান নেওয়া হয়, তখন লেগ ৰাই ঘােষণা করা হয় ।

19. ডেড বল: কোনও বলকে ডেড বল হিসাবে গণ্য করা হবে যদি ব্যাটসম্যান আউট হয়, বল যদি সীমানার বাইরে চলে যায়, যদি কেউ আঘাত পায়, খেলা চলাকালীন যদি বল হারিয়ে যায়, বল করার আগে যদি বেল পড়ে যায়, স্ট্রাইকার যদি খেলার জন্য প্রস্তুত না থাকে তখন ।

20. ব্যাটসম্যান বিভিন্নভাবে আউট হতে পারে । যেমন -
[i] ব্যাটে মারা বল মাঠের সীমানার মধ্যে মাটিতে স্পর্শ করার আগেই যদি বিপক্ষীয় দলের কেউ লুফে নেয় তখন ব্যাটসম্যান ক্যাচ আউট হয় ।
[ii] ব্যাটসম্যান যদি খেলার সময় পপিং ক্রীজের বাইরে চলে যায় এবং ইতিমধ্যে যদি বল উইকেট স্পর্শ করে তখন স্টাম্প আউট হয় ।
[iii] রান নিতে গিয়ে পপিং ক্রীজে না পৌঁছাতেই বল যদি উইকেটে স্পর্শ করে তখন রান আউট হয় ।
[iv] বােলারের বল যখন সরাসরি উইকেটে গিয়ে আঘাত করে তখন ব্যাটসম্যান বােল্ড আউট হয় |
[v] বােলারের করা বল সরাসরি উইকেট স্পর্শ করতে পারত এমতাবস্থায় ব্যাটসম্যান বলকে যদি পা দিয়ে আটকে দেয় তখন সে এল.বি.ডব্লিউ, আউট হয় ।
[vi] বােলারের করা বল খেলতে গিয়ে ব্যাটসম্যানের শরীরের বা ব্যাটের দ্বারা যদি উইকেটের বেল পড়ে তখন হিট উইকেট আউট হয় ।


ক্রিকেট খেলার কলাকৌশল



ব্যাটিং: ব্যাট দিয়ে বলকে খেলাটাই ক্রিকেটে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ । ক্রিকেটে ব্যাট দিয়ে যেমন বলকে মেরে দূরে পাঠিয়ে দিয়ে রান সংগ্রহ করা হয়, তেমনি আবার এই ব্যাট দিয়েই বলকে আটকানাে হয়, যাতে বল উইকেটে লেগে আউট না হয়ে যায় । ভালাে ব্যাটিং করতে চাইলে পাঁচটি ক্ষমতার কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে—

ব্যাটিং

1. সব সময়ই বলের দিকে দৃষ্টি রাখা ।
2. বলের লাইন, দূরত্ব ও গতি অনুমান করার ক্ষমতা, অর্থাৎ বল কোথায় যাচ্ছে । কখন নির্দিষ্ট জায়গায় আসবে ।
3. অবস্থা বিশেষে উপযুক্ত ব্যাটিং স্ট্রোক নির্বাচন করা ।
4. সঠিক সময়ে সঠিক স্ট্রোক নিয়ে খেলতে পারা । 
5. ব্যাটে বলে সঠিক সময়ে উপযুক্ত জায়গায় সংযােগ ঘটানাের ক্ষমতা ।

ব্যাট দিয়ে বল স্ট্রোক করা: একজন ব্যাটসম্যানকে বিভিন্ন রকম মার বা স্ট্রোক নিবার্চন করতে হয় । এই মার বা স্ট্রোকগুলিকে মােটামুটি দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে—
1. এগিয়ে গিয়ে মার বা ফরওয়ার্ড স্ট্রোক
2. পিছিয়ে গিয়ে মাৱ বা ব্যাক স্ট্রোক
দুই রকমের মারেরই আবার আত্মরক্ষামূলক ও আক্রমণাত্মক মার আছে । বলের অবস্থান অনুসারে কখনও এগিয়ে এসে আত্মরক্ষামূলক মার আবার কখনও পিছিয়ে আক্রমণাত্মক মার ব্যবহার করা হয় ।
1. এগিয়ে গিয়ে মার বা ফরওয়ার্ড স্ট্রোক: সামনে এগিয়ে আক্রমণাত্মক মারটা হল ক্রিকেট সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং এটা হল ব্যাটসম্যানের সবচেয়ে বড় অস্ত্র । সামনে এগিয়ে এসে আক্রমণাত্মক মার মারার সময় মনে রাখতে হবে

ব্যাট দিয়ে বল স্ট্রোক করা ও এগিয়ে গিয়ে মার

1. ব্যাটটা আত্মরক্ষামূলক মারে যতটা তােলা হয় তার থেকে একটু বেশি পেছনে তুলতে হবে ।
2. বা কাঁধ বােলারের দিকে থাকবে ।
3. দৃষ্টি বিপরীত দিকের উইকেটে রাখতে হবে ।
4. বাঁ হাত দিয়ে শক্ত করে ব্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ।
5. মারের শক্তিটা আসবে ব্যাটটা দোলানাে থেকে । এতে কজি, বাহু, হাত সবই অংশ নেয় ।
6. ডান পা সহজ ও স্বচ্ছন্দভাবে থাকবে যাতে শরীরের ওজনটা সামনে অনায়াসে যেতে পারে ।
7. বলটা বা পায়ের কাছাকাছি ঠিক চোখের লাইনের নিচে ব্যাটের সঙ্গে লাগবে ।
2. পিছিয়ে গিয়ে মা বা ব্যাক স্ট্রোক: পেছনে গিয়ে আত্মরক্ষামূলক মারের সুবিধা হল যে বলটা মাটিতে কোনওদিকে পড়ে কিভাবে যাচ্ছে তা দেখার খানিকটা সময় পাওয়া যায় । পিছিয়ে গিয়ে আত্মরক্ষামূলক খেলার সময় মনে রাখতে হবে-
1. ডান হাতি ব্যাটসম্যানদের ডান পা কে বেশ খানিকটা পেছনে বলের লাইনে নিয়ে যেতে হবে ।
2. পায়ের পাতা দুটো ফ্রীজের সমান্তরাল থাকবে ।
3. দেহের ওজন পিছনের পায়ের উপর আনতে হবে; কিন্তু মাথাটাকে সামনের দিকেই রাখতে হবে ।
4. বাঁ-হাত ব্যাটটিকে নিয়ন্ত্রণ করবে ।
5. ডান হাতের ব্যাট ধরাটা খুব শক্ত হবে না ।
6. চোখের লাইনের নিচে ব্যাটে বলে সংযােগ হবে ।
7. বাঁ কনুই থেকে হাত ও ব্যাট একই সরলরেখায় থাকবে ।

বােলিং (Bowling): ক্রিকেট খেলায় ব্যাটিংটা যে রকম গুরুত্বপূর্ণ সেরকমই গুরুত্বপূর্ণ হল বােলিং । ক্রিকেট খেলায় বােলিং হল আক্রমণাত্মক খেলার অংশ । বােলিং করে ব্যাটসম্যানকে আউট করার চেষ্টা করা হয় । বল করার মধ্যে যদি ঠিক ধার না থাকে তাহলে ব্যাটসম্যানকে আউট করা যাবে না এবং রান তােলারও সম্ভাবনা থাকে ।
বােলিং ঠিকমতাে করার জন্য প্রয়ােজন হয় বুদ্ধিমত্তার, মনে সংকল্পতার, দৃঢ়তা একাগ্রতার । এই চারটি গুণ আয়ত্তে থাকলে । সহজেই ভালাে বােলিং করা যেতে পারে । যে রকম বলই হােক না কেন পেস, স্পিন বা গুগলি । সঠিকভাবে শেখার জন্য কতকগুলি মৌলিক কৌশল অবশ্যই শিখে নিতে হবে ।

বােলিং

ফিল্ডিং (Fielding): ব্যাটিং, বােলিং -এর মতাে ফিল্ডিংটাও ক্রিকেটের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ফিল্ডিং বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গায় দাঁড়িয়ে করা যায় । যেমন—
1. উইকেটের কাছাকাছি ফিল্ডিং: কাছাকাছি বলতে স্লিপ, গালি, সর্ট পয়েন্ট, সিলি মিড অফ, লেগ স্লিপ প্রভৃতি জায়গাগুলিকে বােঝায় । এই সব জায়গায় দু'পায়ে ভর দিয়ে পা ফাঁক করে, হাঁটু ও পাছা বাঁকা অবস্থায় এবং দু'হাত সামনে ও দু'হাঁটুর উপর রেখে ফিল্ডিং করতে হয় |
2. দূরে ফিল্ডিং: বল করার সাথে সাথে ফিল্ডার চলমান অবস্থায় থাকবে এবং বল উপলদ্ধি করা, উঁচু বল ধরা, মাটির বল ধরা ও সঠিকভাবে বল ছোড়া দূরের ফিল্ডারদের কাজ ।

ফিল্ডিং

ক্যাচিং (Catching): বল ক্যাচ করাটাও ফিল্ডিং -এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ । ক্যাচ করার জন্য মাথা স্থির রেখে বলের দিকে দৃষ্টি রাখতে হবে । চোখের লাইনে হাত দুটো থাকবে এবং আঙুলগুলাে খােলা এবং প্রসারিত থাকবে । কনুই দুটো পাশ থেকে সামনে আসবে । বল হাতে আসার সাথে সাথেই আঙুলগুলাে বন্ধ করে বুকের কাছে টেনে নিতে হবে ।

ক্যাচিং

উইকেট কিপিং (Wicket Keeping): উইকেট কিপিং ক্রিকেট খেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক । কারণ উইকেট রক্ষকের উপরই খেলার অনেকটা নির্ভর করে । উইকেট রক্ষককে উইকেটের পিছনে পা ফাঁক করে দু'পায়ের উপর সমান ভারসাম্য রেখে দাঁড়াতে বা অর্ধেক বসার ভঙ্গিতে থাকতে হয় । দেহটাকে নিচু করে দৃষ্টিকে উপরের লাইনে রাখতে হয় । বাঁ পা মধ্য উইকেটের লাইনে থাকবে । হাত দুটো পাশাপাশি একসঙ্গে করে আঙুলগুলােকে নিচের দিকে রাখতে হয় । বল ধরার জন্য খুব দ্রুততার সঙ্গে । বলের লাইনে শরীরটাকে নিয়ে গিয়ে দুহাত জড়াে করে আঙুলগুলােকে নিচের দিকে নিয়ে । বল ধরতে হয় । দৃষ্টি সব সময়ই বলের দিকে রাখতে হয় ।

উইকেট কিপিং

ক্রিকেট বিষয়ক প্রশ্ন উত্তর-


১. ক্রিকেট খেলা প্রথম আরম্ভ কোথায় হয়েছিল ?

উত্তর: ইংল্যান্ডে ।

২. অনেকের মতে ক্রিকেট খেলার জন্ম ফ্রান্সের কোন খেলায় ?

উত্তর: কর্কেট খেলা ।

৩. কবে ইংল্যান্ডে ক্রিকেট খেলার প্রচলন হয়েছিল ?

উত্তর: ১৩৪৪ খ্রিস্টাব্দের আগে ।

৪. যখন প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু হয় তখন ক্রিকেটের জায়গায় কী থাকত ?

উত্তর: একটি ছােটো গােল গর্ত ।

৫. উইকেট পুতে প্রথম কত সালে খেলা শুরু হয়েছিল ?

উত্তর: ১৭০০ সালে ।

৬. কত সাল থেকে তিনটি উইকেট পুঁতে ক্রিকেট খেলা শুরু হয়েছিল ?

উত্তর: ১৭৭৫ সালে ।

৭. কত সালে এম.সি.সি. গঠিত হয় ?

উত্তর: ১৭৮৭ সালে ।

৮. প্রথম টেস্ট ম্যাচ কত সালে অনুষ্ঠিত হয় ?

উত্তর: ১৮৭৭ সালে ।

৯. প্রথম টেস্ট ম্যাচ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?

উত্তর: অস্ট্রেলিয়ার মেলবাের্ন মাঠে ।

১০. প্রথম টেস্ট ম্যাচ কোন কোন দেশরে মধ্যে হয়েছিল ?

উত্তর: ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া ।

১১. কারা ভারতবর্ষে ক্রিকেট খেলার প্রচলন করেছিলেন ?

উত্তর: ইংরেজরা ।

১২. কলকাতায় ক্রিকেট খেলা কত সালে শুরু হয় ?

উত্তর: ১৭৯২ সালে ।

১৩. ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বাের্ডের জন্ম হয় কোথায় ?

উত্তর: ১৯২৭ সালে দিল্লিতে ।

১৪. সরকারিভাবে ভারত কাদের সঙ্গে টেস্ট খেলায় প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ?

উত্তর: এম. সি. সি. দলের সঙ্গে ।

১৫. ভারতীয় দল প্রথম বিদেশ সফরে যায় কত সালে ?

উত্তর: ১৯৩২ সালে ।

১৬. ভারতীয় দল বিদেশ সফরে প্রথম কোথায় গিয়েছিল ? 

উত্তর: ইংল্যান্ডে ।

১৭. আন্তঃরাজ্য ক্রিকেট প্রতিযােগিতা শুরু হয়েছিল কত সালে ?

উত্তর: ১৯৩৪ সালে ।

১৮. আন্তঃরাজ্য ক্রিকেট প্রতিযােগিতা শুরু হয় কোন ট্রফি দিয়ে ?

উত্তর: রঞ্জি ট্রফি ।

১৯. আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট প্রতিযােগিতা শুরু হয় কোন্ ট্রফি দিয়ে ?

উত্তর: রােহিন্টন বেরিয়া ট্রফি ।

২০. আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট প্রতিযােগিতা শুরু হয় কত সালে ?

উত্তর: ১৯৩৬ সালে ।

২১. আন্তঃরাজ্য স্কুল ক্রিকেট প্রতিযােগিতা শুরু হয় কত সালে ?

উত্তর: ১৯৪৬ সালে ।

২২. একটি ক্রিকেট বলের ওজন কত ?

উত্তর: ৫ ১/২ আউন্স থেকে ৫ ৩/৪  আউন্স ।

২৩. একটি ক্রিকেট ব্যাটের দৈর্ঘ্য কত ?

উত্তর: ৩৮ ইঞি ।

২৪. একটি ক্রিকেট ব্যাটের ব্লেড চওড়ায় কত ?

উত্তর: ৪ ১/৪ ইঞ্চি ।

২৫. একদিকের স্ট্যাম্প থেকে অপর দিকের স্ট্যাপের দূরত্ব কত হবে ?

উত্তর: ২২ গজ ।

২৬. তিনটি স্ট্যাম্প দিয়ে গঠিত উইকেট চওয়ায় কত ?

উত্তর: ৯ ইঞ্চি ।

২৭. মাটি থেকে স্ট্যাম্পের উচ্চতা কত ?

উত্তর: ২৮ ইঞি ।

২৮. স্ট্যাম্পের ওপরে থাকা বেল লম্বায় কত ?

উত্তর: ৪ ৩/৮ ইঞ্চি ।

২৯. বাংলার গর্ব এবং ক্রিকেট বিশ্বে যার নাম ছড়িয়ে রয়েছে তিনি কে ?

উত্তর: সৌরভ গাঙ্গুলি ।



Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area