Ads Area


কম্পিউটার সিস্টেমের পরিচিতি ও ব্যবহার || Introduction Use Of Computer Systems

শ্রদ্ধেয় বন্ধুরা, আজকে তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম কম্পিউটার সিস্টেমের পরিচিতি ও ব্যবহার নিয়ে। কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের নাম ও কাজ নিয়ে আলোচনা করছি যেগুলি তোমাদের সমস্ত রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য খুব কাজে লাগবে।

কম্পিউটার সিস্টেমের পরিচিতি ও ব্যবহার || Introduction Use Of Computer Systems

কম্পিউটার সিস্টেমের পরিচিতি ও ব্যবহার


কম্পিউটার হ’ল আসলে একটি সিস্টেম। সিস্টেম আমরা তাকেই বলি যেখানে কতকগুলি যন্ত্রাংশ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ক্রিয়া করে। সিস্টেমে কিছু 'ইনপুট' দিলে 'থুপুট' -এর মাধ্যমে ‘আউটপুট' দেয়। এক্ষেত্রে কম্পিউটারেরও কিছু ইনপুট ডিভাইস থাকে এবং কিছু আউটপুট ডিভাইস থাকে। কম্পিউটারের কাজ হ’ল তথ্য সংগ্রহ করা তারপর সেগুলিকে প্রক্রিয়াকরণ করা এবং সংরক্ষণ করা অবশেষে প্রক্রিয়াজাত তথ্য সরবরাহ করা।

কম্পিউটারের যাবতীয় হিসেব- নিকেশ হয় বাইনারি সিস্টেমে। যেখানে শূন্য (০) এবং এক (১) -এর অন্তহীন সমন্বয়ে গঠিত হয় এই অদ্ভুত বাইনারি সিস্টেম। কম্পিউটারের যে কোনো সংখ্যা বা বর্ণ বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। ফ্লপি ডিস্ক, অপটিক্যাল ড্রাইভ বা মেন মেমরি কতটা তথ্য কম্পিউটারে জমা রাখতে পারে, তা পরিমাপ করা হয় 'বাইট' -এর সাহায্যে। অর্থাৎ কম্পিউটারের মেমরি পরিমাপ করার একক হ’ল ‘বাইট'।

সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে কম্পিউটারের আধুনিকীকরণ হয়েই চলেছে। তবে বর্তমানে কম্পিউটারকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ কর হয়। আকারে বড় ব্যয়বহুল কম্পিউটারকে বলা হয় ' মেইন ফ্রেম ’ কম্পিউটার। আর মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের ক্ষুদ্র সংস্করণ হ’ল ‘মিনি কম্পিউটার'। মাইক্রোপ্রসেসরকে ভিত্তি করে করে যে কম্পিউটারগুলি তৈরি করা হয়, তাদের বলা হয় 'মাইক্রো কম্পিউটার’।বাড়ীতে অফিসে বা গবেষণাগারে বসে আমরা যে কম্পিউটারে কাজ করি, যেগুলিকে আমরা 'PC' বা 'পার্সোনাল কম্পিউটার' বলি এগুলি আসলে মাইক্রো কম্পিউটার। এক্ষেত্রে এই কম্পিউটারে একজনই বসে কাজ করতে পারে।

কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশগুলির নাম


কম্পিউটারের প্রধান অংশটি হল CPU (Central Processing Unit) সময়ের সাথে সাথে CPU কে অত্যাধুনিক করাই কম্পিউটার প্রস্তুতকারক সংস্যাগুলির অন্যতম লক্ষ্য। CPU কে মাইক্রোপ্রোসেসারও বলা হয়। এতে মানুষের নখের থেকেও ছোট মাইক্রো চিপ ব্যবহার করা হয়। এর তিনটি অংশ রয়েছে Arith metic Logic Unit (ALU), Control Unit (CU) এবং Storage বা Hard Disk।

CPU- এর গতির ওপর কম্পিউটারের দ্রুততা নির্ভর করে। এর গতি পরিমাপ করা হয় মেগাহার্জ এককে। বর্তমানে ২.৪ জিগাহার্জ গতি সম্পন্ন প্রসেসার পাওয়া যাচ্ছে। কম্পিউটারের মাদার বোর্ড হল একটি প্রধান সার্কিট বোর্ড।
কম্পিউটারের প্রধান অংশটি হল

কম্পিউটার সংক্রান্ত বিশেষ তথ্য


ভিডিও কার্ড -

ভিডিও কার্ড হল একটি এক্সপ্যানসন কার্ড। মনিটরের রঙের গভীরতা ও রেজলিউশন নির্ধারণ করে ভিডিও কার্ড। ভিডিও কার্ডকে অ্যাডাপ্টর, ভিডিও বোর্ড, গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টর গ্রাফিক্স বোর্ড বা গ্রাফিক্স কার্ডও বলা হয়। মনিটরে কতগুলি রঙ কী রকম রেজলিউশন পাওয়া যাবে তা নির্ভর করে ভিডিও কার্ডের মেমরির উপর। যেমন ৮০০ x ৬০০ রেজলিউশন ও ১৬ বিট রং বা ৬৫,৫৩৬ টি রং পেতে গেলে ভিডিও কার্ডের মেমরি হতে হবে অন্তত ১ মেগাবাইট ভির‍্যাম (VRAM বা Video Random Access Memory)। ভিরাম মেমরি এক ধরনের মেমরি। ভির‍্যাম ব্যবহৃত হয় স্ক্রিনে ছবি আনার জন্য।



মোডেম -

মোডেমের সাহায্যে কম্পিউটার টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। ই-মেল, ইন্টারনেট থেকে শুরু করে সমস্ত যোগাযোগ রাখায় জরুরি মোডেম।

টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান করতে মোডেমের প্রয়োজন হয়। মড্যুলেটর-ডেমড্যুলেটর (Modulator Demodulator) -এর সংক্ষিপ্ত রূপ মোডেম (Modem)।

ফ্যাক্স, ই-মেল, ইন্টারনেট ইত্যাদি ব্যবহার করতে মোডেমের সাহায্য প্রয়োজন হয়। তিন রকম মোডেম দেখতে পাওয়া যায়- ডেক্সটপ মোডেম, পোর্টেবল এবং ইন্টারনাল মোডেম।


ব্ল্যু-রে বনাম এইচ ডি ডিভিডি -

ব্ল্যু-রে (Blue-ray) এবং এইচ ডি ডিভিডি (HD DVD) আসলে উন্নত মানের অপটিক্যাল ডিস্ক এগুলি স্টোরেজ ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ব্ল্যু-রে ডিস্কের ক্ষমতা ২৫ জিবি, এইচডি ভিভিডি'র ৩০ জিবি। সাধারণত খুব ভাল মানের ভিডিও কপি করে রাখতে এই ডিস্কগুলি ব্যবহার করা হয়।

এখনও পর্যন্ত (২০০৬) প্রায় সব সিনেমাই যে ডিস্ক ফর্ম্যাটে বের হয় তা হল একমাত্রিক স্তর বা সিঙ্গল লেয়ার ডিস্কে। এখন লক্ষ্য হল ৫০ জিবি ডিস্ক তৈরি করা, যাতে স্তর থাকবে দুটি (ডুয়েল লেয়ার) এবং এতে চার ঘন্টার উন্নত মানের এমপিইজি-২ (MPEG-2) ভিডিও রেকর্ড করা যাবে।

লাইনান্স -

লাইনাক্স হল ইউনিক্স [Unix] অপারেটিং সিস্টেম। ফিনল্যান্ডের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র লাইনাস টরভাল্ডস [Linus Torvalds] উদ্ভাবিত এই অপারেটিং সিস্টেমটি বর্তমানে ঘড়ি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক পণ্য, পার্সোনাল কম্পিউটার তথ্য সুপার কম্পিউটারেও ব্যবহার করা হয়। ১৯৯১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর লাইনাক্স প্রথম সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য চালু করা হয়। সেই প্রথম এটি ব্যবহার করা যেত ইন্টেল × ৮৬ পিসি ডে। পরবর্তীকালে [GNU GPL, General Public License] প্রকল্পে এটি অপারেটিং সিস্টেমে পরিণত হয়। সেই কারণে এটিকে জিএনইউ/লাইনাক্স [GNU/ Linux] ও বলা হয়।


বিভিন্ন প্রসেসর -

ইন্টেল [Intel] : প্রায় ৪০ বছর ধরে কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করেছে ইন্টেল কোম্পানি। কোম্পানির প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৬৮ সালে। ১৯৭১ সালে ইন্টেল বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে। 


এএমডি


১৯৬৯ সালে ক্যালিফোর্ণিয়ার মানি ভেল -এ প্রতিষ্ঠিত হয় এএমডি কোম্পানি। মাইক্রোপ্রসেসর, ফ্ল্যাশ মেমরি ছাড়াও কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির জন্য সিলিকন ভিত্তিক বিভিন্ন পণ্য উৎপন্ন হয় এই সংস্থাটিতে।

ইন্টেল সেলেরন এম প্রসেসর


প্রধানত ল্যাপটপের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছে এমন গঠন। আকৃতিতে ছোট হওয়ায় এর ব্যবহার ল্যাপটপ প্রধান।

ইন্টেল সেনট্রিনো


ইন্টেল সেনট্রিনো মোবাইল টেকনোলজি ল্যাপটপ বা নোটবুক কম্পিউটারের জন্য আদর্শ। এই মাইক্রোপ্রসেসরে ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক [Lan] -এর সুবিধা আছে। এছাড়া এই প্রসেসর কাজ করতে খুব কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করায় ব্যাটারিও দীর্ঘ সময় চালা থাকে।

ইন্টেল সেলেরন ডি


এটি সাশ্রয়ী প্রসেসর। এতে ইন্টিগ্রেটেড L2 ক্যাশে আছে। এ ছাড়া 'বায়স স্পিড' অন্যান্য সেলোন আসসরের চেয়ে বেশি। বিভিন্ন স্পিড এর সেলেরন প্রসেসর পাওয়া যায় -১ জিগাহার্জে থেকে ২-৮০ গিগাহাত্ত পর্যন্ত। সেলেরন ডি-তে ‘বায়স পিভ' ৫৩০ মেগাহার্জ এবং L2, ক্যাশ -এর পরিমাণ ২৫৬ কিলোবাইট।


ইন্টেল ডুয়েল কোর প্রসেসর


যে সমস্ত সিপিইউ প্রসেসরে কাজ চালানোর জন্য দু'টি সম্পূর্ণ 'কোর' থাকে, তাকে বলা হয় ভুলে কোর প্রসেসর। এক্ষেত্রে দু'টি সম্পূর্ণ আলাদা প্রসেসর তাদের ক্যাশে এবং ক্যাশে কন্ট্রোলারগুলি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (সিলিকন চিপ) এর মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। আদতে একটি যন্ত্রের মধ্যেই দু'টি প্রসেসর বসানো থাকে। অর্থাৎ একটি সিপিইউ -এর মধ্যেই থাকে দুটি প্রসেসর। এই দুটি প্রসেসর সাধারণত সমগোত্রীয় হয় এবং এরা নিজস্ব পথে সিস্টেমের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। ডুয়েল কোর ছাড়াও মাল্টি কোর প্রসেসর হয়। নামেই বোঝা যাচ্ছে মাল্টি কোর প্রসেসরে দু’য়ের বেশি প্রসেসর থাকে।

ডুয়েল কোর প্রসেসরে সুবিধা অনেক। প্রথমত এই প্রসেসর থাকলে কম্পিউটারে এক সঙ্গে একাধিত কাজ করা যায়। দু'টি আলাদা প্রসেসর এবং তাদের নিজস্ব ক্যাশে থাকায় একাধিক কাজ করে এবং এর সঙ্গে কাজ করায় অনেক বেশি সুবিধা হয়।

ডুয়েল কোর প্রসেসরের সম্পূর্ণ সুবিধা কাজে লাগানোর জন্য আপারেটিং সিস্টেম ও অ্যাপ্লিকেশনগুলি এক বিশেষ প্রযুক্তিতে যাতে কাজ করতে পারে তা দেখা প্রয়োজন। এই প্রযুক্তিকে বলে 'থ্রেড লেভেল প্যারালেলিজম' [Thread-Level Parrallelism]। হাইপার থ্রেডিং [Hyper Threading] প্রযুক্তিতে কম্পিউটারের পক্ষে একই সময়ে একাধিক কাজ (অ্যাপ্লিকেশন) চালানো সম্ভব হয়।


ড্রপারস


এটি একটি প্রোগ্রাম বা ভাইরাসকে মেমরি, হার্ড ডিস্কে সুন্দরভাবে বসাতে সাহায্য করে। এগুলি আসলে ভাইরাসের বাহক।

বাগস


প্রোগ্রামিং -এর ভুলে অনেক সময়ে পর্দার আসকিং কোড [Asking Code] আসে কম্পিউটার হ্যাং করে যায়। এই ভুলগুলোই বাগস। বাগস আসলে ভাইরাস নয়।

কোরাপ্‌ট প্রোগ্রাম


সঠিকভাবে ইনস্টল না হওয়া সফট্ওয়্যার বা ডিস্কের খারাপ অংশে থাকা সফট্ওয়্যার চালাতে গেলে সেটি আটকে যায়। এই ধরণের প্রোগ্রামগুলোকে কোরাপ্‌ট্ প্রোগ্রাম বলে। এগুলিও ভাইরাস নয়।


ওয়াই-ফাই


ওয়াই-ফাই [Wi-Fi ] অর্থাৎ 'ওয়ারলেস ফাইডেলিটি' অর্থাৎ বিনা তারে সম্পূর্ণ সংযোগ। লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে (ল্যান্) সাধারণত বেশ কয়েকটি কম্পিউটার তারের মাধ্যমে যুক্ত হয় এবং একটি কম্পিউটার থেকে তথ্য অন্য কম্পিউটারে পাঠানো যায়। কিন্তু ওয়াই-ফাই -এর ক্ষেত্রে তারের কোনো প্রয়োজন পড়ে না। অর্থাৎ এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য সরবরাহ করা যায় বিনা তারে।

ওয়াইম্যাক্স


ওয়াইম্যাক্স [Wimax] আর এক ধরণের ওয়ারলেস সংযোগ। এক্ষেত্রে তথ্য সরবরাহের গতি ওয়াই- ফাই -এর চেয়ে বেশি। এছাড়া দু’টি কম্পিউটারের মধ্যে ৪৮ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত এটি কাজ করে। ওয়াইম্যাক্স পরিচিত ৮০২.১৬ নামে। ২০০৭ সাল থেকে ল্যাপটপ কম্পিউটারে ওয়াইম্যাক্স চালু হয়। সাধারণত ওয়াইম্যাক্স সিগন্যাল ব্রড ব্যান্ডের মাধ্যমে একটি ওয়াই-ফাই বক্সে পাঠানো হয়। তারপর সেখান থেকে সিগন্যাল পাঠানো হয় ল্যাপটপ ও অন্যান্য কম্পিউটারে।

ব্ল্যুটুথ


খুব অল্প দূরত্বে তার ছাড়া কাজ চালানো যায় এই প্রযুক্তির ব্যবহারে। পার্সোনাল কম্পিউটারের মাউস, কী বোর্ড থেকে শুরু করে ডিজিট্যাল ক্যামেরা, হেডফোন, মোবাইল ফোন এই সমস্ত ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির ব্যবহার হলে তারের প্রয়োজন পড়ে না। ব্যুটুথের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হলে কম্পিউটারের গোছা গোছা তার থেকে মুক্তি পাবে দুনিয়া।

ভাইরাস


জীবাণুর সাথে কম্পিউটারের ভাইরাসের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের প্রোগ্রাম, যা কম্পিউটারের স্বাভাবিক তথ্য আদান - প্রদানকে বিঘ্নিত করে। ফলে কম্পিউটার বিগড়ে যায়। ভাইরাসের আবিষ্কার আসলে বিকৃত মস্তিষ্কের ফসল। এর পুরো নাম Vital Information Resouces under Seize। ভাইরাস অনেক ধরনের আছে। যেমন- ফাইল ভাইরাস, পলিমরফিক ভাইরাস, বুট সেক্টর ভাইরাস প্রভৃতি। এমন কিছু প্রোগ্রাম আছে যেগুলিকে ভাইরাস বলে মনে হলেও আসলে কিন্তু ভাইরাস নয়। যেমন- ড্রপারস, কোরাপ্ট প্রোগ্রাম, ফলস অ্যালার্ম, বাগস প্রভৃতি। ভাইরাস থেকে Computer কে রক্ষা করার জন্য বর্তমানে anti - virus ব্যবহার করা হয়। Norton, Caspersky প্রভৃতি।


কম্পিউটারে এককের সম্পর্ক


১ কিলোবাইট = ১,০২৪ বাইট।
১ মেগাবাইট ১০,৪৮,৫৭৬ বাইট = ১০২৪ কিলোবাইট।
১ গিগাব্লাইট = ১,০৭,৩৭,৪১,৮২৪ বাইট = ১০,৪৮,৫৭৬ কিলোবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
১ টেরাবাইট = ১,০৯,৯৫১,১৬,২৭,৭৭৬ বাইট = ১০৭,৩৭,৪১,৮২৪ কিলোবাইট = ১০,৪৮,৫৭৬ মেগাবাইট - ১,০২৪ গিগাবাইট।

আমাদের টেলিগ্রাম -এ যুক্ত হন- https://t.me/jibikadisari
Tags

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area